পাকিস্তান বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচ, দক্ষিণ আফ্রিকা ৮ উইকেটে জয়ী
Note Title

http://linqto.me/n/jdyo
Note URL

Content:

পাকিস্তান বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা হার দিয়ে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের নতুন (২০২৫-২৭) চক্র শুরু করেছিল। দ্বিতীয় টেস্টে অসাধারণভাবে ফিরে এসে তারা সিরিজ ১-১ গড়ে। ২০০৭ সালের পর প্রথমবার পাকিস্তানের মাটিতে টেস্ট জিতল প্রোটিয়া দল। স্বাগতিকদের দেওয়া মাত্র ৬৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ৮ উইকেট হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে এডেন মার্করামের নেতৃত্বাধীন দল।

রাওয়ালপিন্ডি টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ টেল-এন্ড ব্যাটাররা আনেন। নবম উইকেটে সেনুরান মুথুশামি ও কেশভ মহারাজ ৭১ রানের জুটি গড়ে, এরপর মুথুশামি ও কাগিসো রাবাদা দশম উইকেটে ৯৮ রানের অবিশ্বাস্য জুটি করে সফরকারীদের ৭৩ রানের বড় লিড এনে দেন। তবে পাকিস্তান মাত্র ৬৭ রান করেই অলআউট হয়। আজ (বৃহস্পতিবার) চতুর্থ দিনে পাকিস্তান খেলা শুরু করে মাত্র ৪৪ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়ে। (সোর্স)

পাকিস্তান বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা: তৃতীয় দিন শেষে পাকিস্তানের সংগ্রহ ছিল ৪ উইকেটে ৯৪ রান, বাবর আজম ৪৯ ও মোহাম্মদ রিজওয়ান ১৬ রান করে অপরাজিত। আজ দিনের শুরুতেই বাবর আউট হন, এর আগে তিনি ফিফটি পূর্ণ করেছিলেন। বাবর ৮৭ বলে সাত চারের সাহায্যে টেস্টে ৩০তম হাফসেঞ্চুরি করলেন। এরপর উইকেট পতনের ধারা শুরু হয়; রিজওয়ান (১৮), নোমান আলি (০) ও শাহিন আফ্রিদি (০) দ্রুত আউট হন। সালমান আগা (২৮) ও সাজিদ খান (১৩)ও টিকতে পারেননি।

আরও পড়ুনঃ দুই ওপেনারের ফিফটিতে ঝড় উঠল বাংলাদেশের শুরুতে

পাকিস্তান বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা

ব্যাটিং বিপর্যয়ের কারণে পাকিস্তান দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ১৩৮ রান সংগ্রহ করে। প্রোটিয়ার ৭১ রানের লিড বাদ দিলে পাকিস্তানের সংগ্রহ হয় মাত্র ৬৭ রান। সিমন হারমার সর্বোচ্চ ৬ উইকেট নেন, সঙ্গে কেশভ মহারাজ ২ উইকেট ও রাবাদা ১ উইকেট লাভ করেন।

ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে ওয়ানডে লড়াইয়ের মতো খেলে জয়ের দিকে এগোতে থাকে প্রোটিয়া অধিনায়ক মার্করাম ও রায়ান রিকেলটন। মার্করাম ৪২ রানে আউট হলেও, রিকেলটন ২৫ রানে অপরাজিত থেকে জয় নিশ্চিত করেন। ত্রিস্তান স্টাবস মাত্র কিছু রান করেই আউট হন, তবে জয় সহজে পেয়ে যায় প্রোটিয়া দল। দ্বিতীয় ইনিংসে পাকিস্তানের দুটি উইকেট নেন নোমান আলি।

পাকিস্তান বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা: প্রথম ইনিংসে শান মাসুদ (৮৭), সৌদ শাকিল (৬৬) ও আব্দুল্লাহ শফিক (৫৭) এর ফিফটিতে পাকিস্তান ৩৩৩ রান সংগ্রহ করেছিল। প্রোটিয়ার স্পিনার কেশভ মহারাজ ৭ উইকেট নেন। নিজেদের ইনিংসে প্রোটিয়া বেন্ত হয় ৭ উইকেটে ২১০ রানেই, যেখানে ত্রিস্তান স্টাবস ৭৬ ও টনি ডি জর্জি ৫৫ করেন। তবে মুথুশামির অদম্য ৮৯ রান ও রাবাদার প্রথম হাফসেঞ্চুরির (৭১) ফলে প্রোটিয়া ৭১ রানের লিড নেন (মোট ৪০৪)। ৩৮ বছর বয়সে পাকিস্তানি স্পিনার আসিফ আফ্রিদি ৬ উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়েন।

Jeeta: বাংলাদেশের এক নম্বর অনলাইন গেমিং সাইট

Keywords (Tags):  






Share note:   

Email note:    
   

Created by:    Mazhar Haque
 
Created on:   

Hits:   1
Why Join?  | Contact Us  | Linqto.me - all rights reserved. Version 9.1.10.45